কোটা এক অভিশাপের নাম।
বিষয়টি একটু ভাবুন।
বিস্তারিত নিচে দেখুন ____________
🇧🇩 প্রাথমিকে নিয়োগ হবে-
নারী কোটা: ৬০%
পোষ্য কোটা: ২০%
মুক্তিযোদ্ধা কোটা: ৩০% ----------------------------------------- মোট কোটা: ১১০% ।
হয়ত ১১০ পার্সেন্টকে সমন্বয় করে ±৯০% কোটা কার্যকর হতে পারে । আরও অনেক কোটা জাগ্রত হতে পারে ।
🇧🇩 রেলে নিয়োগ হবে-
পোষ্য কোটা: ৪০%
মুক্তিযোদ্ধা কোটা: ৩০% (এখন আছে ১৫%)
প্রতিবন্ধী ও এতিম কোটা ১০%
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা: ২.৫%
আনসার ও ভিডিপি কোটা: ৫%
জেলা ৫ শতাংশ ও নারী কোটা: ৭.৫% (সমন্বিত) ------------------------------------------------------------------
মোট কোটা: ৯৫% হয়ত ৯৫ পার্সেন্টকে সমন্বয় করে ±৯০% কোটা কার্যকর হতে পারে ।
🇧🇩 এনটিআরসিএ নিয়োগ হবে-
নারী কোটা: ৩০%
মুক্তিযোদ্ধা কোটা: ৩০%
মোট ৬০% কোটা ইতিমধ্যে হয়ে যাবে ।
আরও কোনো কোটা যোগ হবে না এটা ভাবলে পাপ হবে ।
🇧🇩 বিসিএসে নিয়োগ হবে- সেই আগের ৫৬% কোটা আবার জাগ্রত হবে ।
দ্রষ্টব্য: কোটা'র বাহিরে আরও রয়েছে বিশেষ হাইওয়ে কৌশল । যেমন: প্রশ্নফাঁস, প্রক্সি ও ডিভাইস আর ভাইভাতে অনেকের মামার লাল টেলিফোন ।
ফলাফল: মেধা (সাধারণ পরিবারের চাকরি হবে না এমন) বলতে আর কিছু অবশিষ্ট না থেকে শুধু শ্রমিক তৈরির কারখানা হবে এ দেশে ।
মুক্তিযোদ্ধারা যদি এত ক্লাসের দেশ এখন দেখত তবে তারা এটাই বলত, আমরা আসলে কেন নিজের আত্মা বিসর্জন দিলাম ? মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ সুবিধা দিক আমরা এটা ভালো মনে করি কিন্তু চাকরিতে কোটা কেন দিতে হবে একেবারে নাতিনাতনি পর্যন্ত ? আর ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে কি হবে ? দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাচ্ছে। তাই আসুন আমরা সর্বত্র আন্দোলন গড়ে তুলি।আজ প্রতিবাদের সময়,নইলে এমন সময় আসবে যখন দেশে মেধা আর মেধাবী বলে কোনো কথা থাকবে না।
লিখেছেন - জুলহাস। সম্পাদনায়- জাকারিয়া
No comments
Thanks for your Comment.