Subject Review: Microbiology
বিষয় পর্যালোচনা: মাইক্রোবায়োলজি
আমরা এইচবিসিতে অনুজীব নিয়ে পড়া, ব্যাকটেরিয়া নিয়ে আলোচনা কর আমরা অনেক মজা করছি। পক্ষেপক্ষে আমরা যা পড়ে তা মাইক্রোবায়োলজির খুব একটা অংশ। এই চাপ্টারটি ভালো লেগেছে তাদের জন্য এই মাইক্রায়োলজি সাবজেক্ট। তবে হায়ার স্টেডিজ এ মাইক্রোবায়োলজি নিয়ে অনেক বিষদ আলোচনা রয়েছে। কিছু অনুজীব ক্ষতিকর আবার অনেক অনুজীব আমাদের প্রয়োজন হয়
মাইক্রোবায়োলজি সম্পর্কে আমাদের কথা রাখাটা জরুরি। এই সাবজেক্ট দেখতে আমরা অন্যান্য সেক্টর নিয়ে ধারনা অর্জন করতে পারব। আপনি যখন ছোট অনুজীব অনুবীক্ষণে অবলোকন করবেন এবং যন্ত্র নিয়ে কাজ করবেন তখন অনেক মজার। এক্সক্লুসিভ অ্যাবলজিক্ট (কভিড-১৯) এর কারণে এই সাবজেক্টের গুরত্ব আরও সামনে এসেছে,এখন বিশ্ব মাইক্রোবায়োলদের চাহিদা অনেক দূর হয়েছে। ভালো সিজিপি এ ব্রান্ডের পরবর্তীতে তুমি স্কলারশিপ নিয়ে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপান,
অস্ট্রেলিয়া সহ অনেকগুলোকে যেতে পারে, মাইক্রোবায়োলজি সাবজেক্ট থেকে স্কলারশিপ নিয়ে বাহিরে পড়ার সুযোগ অনেক।তুমি সেরাটা অণুজীব বিজ্ঞানের মাধ্যমে নিজের নাম লিখতে পারেন, নিজের পরিশ্রম আর করা উচিত। রাজনীতিও অনুজীবীদের অনেক ভালো থাকার সুযোগ রয়েছে।
উত্তরগুলো নিম্নরূপঃ-
(১) মাইক্রোবায়োলজির পথের দ্বারস্থ হয়?
🔰সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়:
1.ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
2.জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
3.জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
4.চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
5.যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
6. নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
🔰বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়:
1. East West University
2. ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
3.স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
4.এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি
5.প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি
6. Stamford University
(২) মাইক্রোবায়োলজি পড়ে কি জব পাওয়া যায়?
1.আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ।
ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডায়রিয়াল ডিজিজ রিসার্চ (ICDDRB),
এটি মাইক্রোবায়োলজিস্টদের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল।
2. বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন (BAEC)।
(বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি)।
3.বাংলাদেশ বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (BCSIR)।
(বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা)
4.বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ।
খাদ্য খাদ্য অধিপ্তর (বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা)
5.মেডিসিন সেক্টর।
6. স্বাস্থ্যসেবা খাত।
7. কৃষি খাত।
8. বেসরকারি হাসপাতাল।
9. ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্প।
10.জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং গবেষণা।
11.খাদ্য পরীক্ষার খাত।
12. পানীয়, জল পরিশোধন উদ্ভিদ, খনিজ জল কোম্পানি
13.পানি সরবরাহ খাত
14. যেকোনো স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা পেশা
15.সরকারি চাকরি (বিসিএস,ব্যাংক)
ইত্যাদি।
আরও অনেক অঞ্চল আছে,ভবিষ্যতে আরও অঞ্চল তৈরি হবে।
মাইক্রোবায়োলজির জন্য সেরা গ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়:
1. ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় - সান ফ্রান্সিসকো।
2. অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।
3. ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়--সান দিয়েগো।
4.কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়।
5. পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
6.ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়।
7. ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া--বার্কলে।
8. সেন্ট লুইসের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়।
এছাড়াও আরো অনেক ভালো বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলশিপ নিয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
(৪)বাংলাদেশী ছাত্রদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্কলারশিপঃ-
1. ফুলব্রাইট স্কলারশিপ, USA
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) দ্বারা ইরাসমাস মুন্ডাস বৃত্তি
3.চেভেনিং স্কলারশিপ,ইউকে
4. কমনওয়েলথ স্কলারশিপ
5. অস্ট্রেলিয়ান পুরস্কার
6. MEXT স্কলারশিপ, জাপান
7.কোরিয়ান সরকারী বৃত্তি
8.DAAD বৃত্তি
9.তুর্কি সরকারি বৃত্তি
10. চীনা সরকারী বৃত্তি
এছাড়াও অনেক স্কলারশিপ রয়েছে। আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি প্রার্থীর পরের খবর রাখা এবং আগে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে।
মাইক্রোবায়োলজিতে বিএসসি শেষ করে পরবর্তীতে তোমরা এমএসসি তে বায়োকেমিস্ট্রি, পাবলিক হেলথ, ভাইরোলজি, মলিকুলার বায়োলজি সহ অন্যান্য সাবজেক্টিও মুভ করতে
বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স। তুলবে
তোমরা শেষ চেষ্টা করে যাও। ইনশাল্লাহ সফল হবে। তাদের জন্য বিকল্প শুভকামনা।
ধন্যবাদ।
আবদুল্লাহিল আসিফ
No comments
Thanks for your Comment.